একের পর এক বিমান দুর্ঘটনা ঘটে নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। তথ্য অনুসারে জানা গেছে এখন পর্যন্ত নেপালে ৩০ টি বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতিও ইয়েতি এয়ারলাইন্সের একটি বিমান পোখরা শহরের নতুন ও পুরাতন বিমানবন্দরের মধ্যে বিধ্বস্ত হয় এবং সেই দুর্ঘটনায় না ফেরার দেশে চলে যায় অনেক মানুষ।
আবার নেপাল! এখন মামলা কাঠমান্ডুতে। ত্রিভুবন দাস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। যান্ত্রিক সমস্যার কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। যদিও এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি কর্তৃপক্ষ।
১৫ জানুয়ারি, নেপালে দুটি বড় বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। ৭২ যাত্রী মারা গেছে। তাদের মধ্যে পাঁচজন ভারতীয়ও ছিলেন। এটি কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন দাস বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করেছে। গন্তব্য ছিল পোখারা।
অবতরণের কিছুক্ষণ আগে সেটি নদীর তীরে ধসে পড়ে। নেপালে এটিই প্রথম বিমান দুর্ঘটনা নয়। বিমানটি সেখানে বারবার বিধ্বস্ত হয়। গত এক দশকে নেপালে অন্তত আটটি বিমান দুর্ঘটনায় ১৬৬ জন যাত্রী ও ক্রু নিহত হয়েছে।
উল্লেখ্য, ১২ মার্চ, ২০১৮, নেপালের কাঠমান্ডু ত্রিভুবন বিমানবন্দরে বাংলাদেশের একটি ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনায় মোট ৫১ জন যাত্রী ও ক্রু নিহত হয়েছেন। ২০ জন বেঁচে গেলেও তাদের মধ্যে অনেকেই গুরুতর আহত হন।