বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গিয়ে থাকেন কর্মের সন্ধানে মূলত মধ্যেপ্রাচ্যের দেশ গুলোতে এই সংখ্যা বেশি তবে সেখানে গিয়ে নানান জটিলতায় পড়তে হয় তাদের কখনো কখনো তারই ধারাবাহিকতায় এবার কাতারের বিভিন্ন এলাকায় হচ্ছে রুম বাতিল, কঠিন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশিরা।
বালাদিয়া কাতারের নাজমা, দোহা জেদিদ, ফিরোজ আবদুল আজিজসহ বেশ কয়েকটি এলাকার বেশিরভাগ ভিলা বাতিল করছে। মূলত যেসব এলাকায় বাংলাদেশিদের বসবাস বা ঘনবসতি রয়েছে সেগুলো বাতিল বা উচ্ছেদ করা হচ্ছে।
কারণ, কাতার বালাদিয়া বিশ্বকাপে আগত দর্শকদের দোহাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন দেখাতে এই বাতিল কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। এ মুহূর্তে জটিল সংকটে কাতারের দোহায় বসবাসরত প্রবাসীরা।
যারা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তাদের উচিত ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা ছেড়ে আগামী ৩ থেকে ৪ মাসের জন্য নিরাপদ এলাকায় কক্ষ নেওয়া। যারা বর্তমানে দোহায় আছেন তারা ভিলার সামনে বা ঘরের সামনে কিছু রাখবেন না এবং ভিলার ভেতরের সবকিছু পরিষ্কার রাখবেন।
বিশেষ করে যারা সরবরাহে কাজ করে তাদের নিজেদের নিরাপত্তা স্যুট এবং ইউনিফর্ম প্রস্তুত করা উচিত। যাতে বলদিয়া শুদ্ধ হলেও সে তার মত পরিবর্তন করবে।
প্রয়োজন না হলে বেকারি, সুপারশপ এবং রেস্তোরাঁয় আড্ডা দেওয়া এড়িয়ে চলুন। জট পাকানো মেসে আড্ডা দেওয়া এখন সম্পূর্ণ বিপজ্জনক।
যদি ভিলা বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে আগে থেকে সতর্ক করুন এবং বিকল্প ব্যবস্থা করুন। নিজে রুম পাওয়ার পর আরেক ভাইকে রুম পেতে সাহায্য করুন।
উল্লেখ্য, কাতারে বাংলাদেশের অনেক প্রবাসীরা বাস করেন বিশেষ করে কর্মী হিসেবে যারা সেখানে অবস্থান করছেন তাদের মাঝে মধ্যেই নানা জটিলতার মুখে পড়তে হয় এবং এবারেই ঠিক তেমনটি লক্ষ্য করা যাচ্ছে সেখানে রুম বাতিলের কারনে বিপাকে বাংলাদেশিরা