বাংলাদেশে দেখ গিয়েছে ডেঙ্গু মশার উপদ্রব বেড়েছে যার ফলে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। হটাৎ করে দেখা হচ্ছে এই ডেঙ্গু রোগ যেন মহামারীর মতো আকার ধারণ করেছে। ইতিমধ্যে দেখা গিয়েছে এই মোষ নিধনের জন্য সরকারের তরফ থেকে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে তবে সুফল আসছে না।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ডেঙ্গু মশার উপদ্রবসহ কিউলেক্স মশার সমস্যা মোকাবেলায় নানা ব্যবস্থা নিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সিডিসি (কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল) ও ডিএনসিসির পরামর্শ অনুযায়ী প্রতিদিন বিমানবন্দরের বিভিন্ন অংশে লার্ভিসাইড স্প্রে এবং সকাল-সন্ধ্যা ধূপ জ্বালিয়ে ধোয়া দেওয়া হচ্ছে।
সোমবার (৭ নভেম্বর) বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। ওই বিবৃতি থেকে জানা যায়, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, সিডিসি’র সহায়তায় এবং পরিবহন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
এতে লার্ভা নিয়ন্ত্রণে লার্ভিসাইড স্প্রে, অ্যাডাল্টিসাইড নিয়ন্ত্রণে ফগিং অপারেশন করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিমানবন্দরের প্রবেশ ও বহির্গমন গেটের দুই পাশে সকাল-সন্ধ্যা ধোয়া দেওয়া হচ্ছে। বিমানবন্দরে গাঁদা, লেমন গ্রাস এবং তুলসি গাছের মতো মশাবিরোধী ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ডেঙ্গ রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বিভিন্ন হাসপাতাল গুলোকে যার কারনে দেখা গিয়েছে মহামারীর সময় ব্যাবহৃত ইউনিট এখন ডেঙ্গু রোগীদের জন্য দেওয়া হয়েছে। ক্রমাগত বাড়তে থাকা এই রোগের বাহক ডেঙ্গু মশা যা জমে থাকা পানিতে জন্ম নেয়।