সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সম্প্রতি উপস্থাপিকা ইসরাত পায়েল এবং বাংলা নাটকের জনপ্রিয় অভিনেতা মীর সাব্বিরকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা চলেছে। মূলত মীর সাব্বির এর সেই ডায়লগের পর ওই অভিনেত্রী লাইভ এ এসে মীর সাব্বিরের বিরুধ্যে অভিযোগ করেন। এই প্রসঙ্গে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন লেখিকা মিলি সুলতানা। নিচে সেটি তুলে ধরা হল –
রূপ দেখে বলবো কি ভাষা খুঁজে পাইনা!! ইনার ভায়াগ্রা মিশ্রিত রূপ দেখে একশ্রেণির “লুচু” ফোঁকলা দাঁতে ঠোঁট কামড়ায়। ইশরাত পায়েল হচ্ছে ধোলাইখালে ডুবমারা সেলেব্রিটি। চান্স পেলেই ময়লাযুক্ত নদীনালা ডোবার পানিতে নেমে শরীরের শত সহস্র নামী বেনামি এক্স ওয়াই ক্রোমোজোম ধুইতে ব্যস্ত থাকে। তার যোগ্যতা হল গ্রাহকদের “কোলবালিশ” হয়ে সার্ভিস দেয়া। চারআনা দামের ফালতু পায়েলের দিকে মীর সাব্বিরের তাকানোর সময় কই? আমাদের নাট্যজগতে নারীখোরের অভাব নেই। তবে নারীর দোষে দুষ্ট নন- এমন অভিনেতাও আছেন। প্রথিতযশা অভিনেতা মীর সাব্বির। সাব্বিরের আলুর দোষ নাই। তাই তাকে ভালো লাগে। নাটকে মীর সাব্বিরের ফানি ডায়লগ দেখে খুব মজা পাই। তার ব্যক্তিত্ব আছে, নারী সহশিল্পীর গায়ে ঢলে পড়েন না। নিজের বউ ফারজানা চুমকিকে নিয়ে বিন্দাস আছেন। ভাল লাগে সাব্বির- চুমকি দম্পতিকে।
ইশরাত পায়েল নামে কেউ একজন মিডিয়ায় আছে এটাই তো জানতাম না।খানিকটা ধৈর্য নিয়ে তার অভিযোগ দেখলাম। ভাবলাম, মিডিয়া জগতে এমনই দুর্দিন চলছে যার জন্য পায়েলের মত এসব অরুচিকর অখাদ্যকে গিলতে হয়। এই মেয়েকে পুরুষ নারী কোনো শিবিরে অন্তর্ভুক্ত করা মুশকিল। অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ইশরাত পায়েল মীর সাব্বিরকে মঞ্চে ডেকে ফানি একটি ডায়লগ বলতে বললেন। সাব্বির ফাটাফাটি ডায়লগ বললেন। পায়েলও বিচিত্র মজা পেয়ে “ওহ মাই গড” বলে অট্টহাসি দিয়ে বিমল আনন্দ পেয়েছিল এই কালমুখী। বুলিং কাকে বলে তা কি সে জানে?? ধরে নিলাম সাব্বির এই কালমুখীকে বুলিং করেছেন। তখন কেন সে সঙ্গে সঙ্গে আপত্তি জানায়নি? এখন ভিউজ পাওয়ার জন্য ঢঙ ফেঁদে গা গরম করছে পায়েল নামের এই আনহাইজেনিক ভাইরাস।