ভারত সফর শেষে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তড়িঘড়ি করে চলে গেলেন ব্রিটিশ রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্তোষ্টিক্রিয়াতে যোগ দিতে তবে তিনি সেখানে পৌঁছেসিলেন চার্টার্ড বিমান নিয়ে, মূলত তার হিথ্রো এয়ারপোর্টে নামার কথা থাকলেও সেখানে নামার অনুমতি পাননি যার কারণে অতিরিক্ত অর্থ দিয়ে স্টানস্টেড এয়ারপোর্টে নামতে হয়েছে। সামাজিক জোগাজোগ মাধ্যমে এই বিষয় নিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন কলামিস্ট এবং বিশ্লেষক ব্যারিস্টার এম বি আই মুন্সী। নিচে তার স্ট্যাটাস তুলে ধরা হল পাঠকদের জন্য
তথ্য সূত্রের উল্লেখ না থাকার কারণে অত্যন্ত দুর্বল সাংবাদিকতা হয়েছে।
কিন্তু বিষয়টা খুবই ইন্টারেস্টিং।
বিমানের ল্যান্ডিঙের জন্য যদি ৫০ হাজার পাউন্ড অতিরিক্ত খরচ করা হয়, আর যাত্রী ছাড়াই ফেরত যেতে হয়, তাহলে তো বাংলাদেশের জনগণের ট্যাক্সের টাকার ব্যাপক অপচয় হয়েছে।
দেশে এখন এমনিতেই ফরেন কারেন্সির সংকট। এই সময়ে যদি আসলেই এসব অপচয় করা হয়, তাহলে জনগণ কী বার্তা পাবে?
মিডনাইট প্রধানমন্ত্রী লন্ডনে গেলেন চার্টার্ড বিমান নিয়ে। নামার কথা ছিল হিথ্রো এয়ারপোর্টে। আগে অনুমতি নেয়া থাকলেও দু’বার সে অনুমতি বাতিল করে হিথ্রো কতৃপক্ষ। পরে উপায়ান্তর না পেয়ে ৬৪ মাইল দূরে স্টানস্টেড এয়ারপোর্টে প্রাইভেট আয়োজনে নামতে হয়েছে। তবে এজন্য রাষ্ট্রকে গুণতে হয়েছে অতিরিক্ত ৫০,০০০ পাউন্ড। সময় মাত্র দু’ঘন্টা। এর বেশি বিমান রাখার অনুমতিও মেলেনি। বিমানটি পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে ঢাকায়।
তিনি নাকি রানীর ফিউনারেলে অংশ নিতে গেলেন? অথচ বৃটিশদের এ কী ব্যবহার! এয়ারপোর্ট নামতেই দেয় না! ক্যামতে কি? ভাবা যায়!!
আহারে…..