কাতারে দেখা গিয়েছে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক নিষিদ্ধ করা হয়েছে যার ফলে বেশ বিপাকে পড়েছে দেশটিতে খেলা দেখতে আসা দর্শকরা। মেয়ে বন্ধু নিয়ে কেউ হোটেলে প্রবেশ করলে শাস্তির বিধান রয়েছে। স্থানী য় আইন অনুযায়ী সাত বছর পর্যন্ত জেল। তবে দেখা যাচ্ছে এত সব জেনেও অনেকেই ঝুঁকি নিয়ে বান্ধবীদের হোটেলে নিচ্ছেন।
ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও, বিশ্বকাপ দেখতে কাতারে যাওয়া ভক্তরা কৌশলে বেডফেলো নিয়োগ করছে। ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড দ্য সান অনুসারে, মহিলা সঙ্গ পেতে এক ঘণ্টার জন্য কমপক্ষে ২ ,৫০০ কাতারি রিয়াল (৬০০ পাউন্ড) খরচ হয়। দোহায় কত বিদেশী এসকর্ট কোম্পানি এসব বেডফেলো সরবরাহ করছে।
পার্টনারের নামের সঙ্গে মিলিয়ে জাল পাসপোর্ট তৈরি করা হয়। একজন ভাড়াটে বান্ধবী সম্পূর্ণ কালো বোরকার আড়ালে থাকেন, হোটেল কর্তৃপক্ষের কাছে নিজেকে স্ত্রী হিসেবে উপস্থাপন করেন।
টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে কাতারের বিশ্বকাপ আয়োজক কমিটি এক রাতের অংশীদারদের নিষিদ্ধ করেছে। লঙ্ঘনকারীদের তিন থেকে সাত বছরের জেল হতে পারে। দোহায় যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক এসকর্টের সাথে যুক্ত একজন ব্যক্তি দ্য সানকে বলেন, “এটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। কিন্তু অনেকেই ঝুঁকি নিতে ইচ্ছুক।
যেহেতু কাতারে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক নিষিদ্ধ, তাই এসকর্ট সাইটগুলি প_তি_তা_দে_র স্ত্রী হিসাবে উপস্থাপন করছে। তবে ধরা পড়লে দুজনেই জেলে যাবে। এ ব্যাপারে ব্রিটিশ অফিসের কিছু করার নেই।
কাতার বিশ্বকাপে নানান নিয়মকানুন থাকায় বেশ অসুবিধায় পড়েছে অনেক বিদেশী দর্শক। দেশটির আইনকানুন সংস্কৃতি সবকিছু মিলিয়ে তাদের সব নিয়ে দেশটিতে খেলা দেখতে আসা দর্শকরা বেশ বিব্রত।