দুবাই এর স্বর্ন ব্যাবসায়ী আরাভ খানের পুলিশ কর্মকর্তা মামুনকে না ফেরার দেশে পাঠানোর মামলাটি এখন টক অব দা টাউনে পরিনিত হয়েছে। সেই সাথে কিভাবে সে এত সম্পদের মালিক হয়েছে তা নিয়েও নানা প্রশ্ন রয়েছে সকলের মনে এই প্রসঙ্গে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন লেখক মুহাম্মদ ওয়াহিদুন্নবী স্বপন। নিচে সেটি তুলে ধরা হল-
দুবাই এর স্বর্ন ব্যাবসায়ী বাংলাদেশের মোষ্ট ওয়ান্টেড খু*নের আসামী আরাভের এত টাকার সম্পদের হিসাব কিম্বা কানেকশনে যারা জড়িত তারাতো বাংলাদেশেই আছে- যেমন সাবেক পুলিশ প্রধান বেঞ্জির কিম্বা সাবেক সেনা প্রধান মাফিয়া ডন আজিজ্জা।
বেঞ্জিরের পরে আজিজ কে স্থান দিলাম কারন বেঞ্জির Much Smarter than Aziz.
এদেরকে ঠিক মতন আন্ডা থেরাপী দিলেই সব বাহির হবে।
সাকিব কে ধন্যবাদ দেয়া উচিৎ কারন সাকিব না গেলে এই বিষয় গুলো আসতো না কিম্বা আরাভ আরো বাড়তে থাকতো।
পুলিশ মাইন্ড করছে কারন সাকিব কেন গেল কারন তাদের এক সহকর্মীকে আরাভ খু- ন করে পালিয়েছে আর এত দিন খোঁজ খবর ছিলো না।
বেঞ্জির চাকুরী তে ছিলো কিম্বা পুলিশ প্রধান – বেঞ্জির আজিজের আমলেই আরাভ তর তর করে উপরে উঠে। দুবাই ওদের জন্য সেইফ হেভেন।
– ডি বির প্রধান হারুন আরেক মাফিয়া, ওর সাথে বেঞ্জিরের বহুত পুরান কিচ্ছা আছে তাই সুজোগের অপেক্ষায় ছিলো।
ডি বি হারুনের এত খারাপ লাগতেছে কেন – ?যেসব পুলিশ নিজেদের সহকর্মীকে খু+নের মামলা থেকে আসামী কে রক্ষা করতে সহযোগীতা করে ভুয়া আসামীকে আরাভ বানিয়ে জেলে রেখেছে তাদের ধরছে না কেন( আয়নাবাজী) ?
ডিবির হারুনের আলুর দোষের কি হবে – ঢাকার এমন কোন হাই সোসাইটির মেয়ে বা নারী নাই যে হারুনের —- পার্টনার।
দুবাইর আরাভ কে ধরে আনতে তো বেশী সময় ও লাগার কথা না – এত বড় চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলা – ইন্টারপোল কে নোটিশ দিলেই তো আরাভ ধরা পড়তে বাধ্য।
তবে সাকিবকে নিয়ে আর বাংলাদেশ যেন গর্ব না করে, হোউক সে বিশ্ব সেরা অল রাউন্ডার – যার ভেতরে দেশ প্রেম নাই যার বিবেক বলে কিছু নাই ওকে আর বাংলাদেশেরও দরকার নাই।
শুধু সাকিব একাই যায় নাই গিয়েছে হিরো আলম দিঘি সহ আরও অনেকেই। এদেরকেও ঘৃনার লীষ্ট থেকে বাদ দিবেন না।
কারও জন্য বাংলাদেশ বসে থাকবে না – জ্বলে উঠবে আপন শক্তিতে – লক্ষ্য কোটি মা বোন ভাই দের রক্তে অর্জিত বাংলাদেশ টা মাফিয়াদের হাতে চলে যাচ্ছে – এদের থামানো এবং ন্যায় বিচারের আওতায় আনা জরুরী –
সাকিব রাও এর থেকে যেন বাদ না পড়ে-
এরা ৭১ এর বাংলাদেশ বিরোধী সহযোগী কিম্বা রা- কার।