দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ক্যারিয়ারের অসংখ নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি এবং পেয়েছিলেন ব্যাপক জনপ্রিয়তা এর পর বড়পর্দায় নিজেকে সফল অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন প্রবাসী লেখিকা মিলি সুলতানা। নিচে সেটি তুলে ধরা হল –
শাড়ি হচ্ছে নারীর মোহময় সৌন্দর্যের অলংকার। জয়া আহসানকে শাড়িতে যত আবেদনময়ী লাগে ওয়েস্টার্ন ড্রেসে তা লাগেনা। সারেং বউ ছবিতে ব্লাউজবিহীন দৃশ্যে অভিনয় করেছেন কিংবদন্তী কবরী। কিন্তু সেখানেও ছিল অপার সৌন্দর্য আজও বাংলা সিনেমার দর্শকদের মোহিত করে রেখেছে। একটুও কদর্য মনে হয়নি। কিন্তু আজকাল বাংলাদেশের অতি স্মার্ট অভিনেত্রীদের ব্লাউজবিহীন দেখলে হাসি পায়।
কিছুদিন ধরে জয়া আহসানের প্রায় উন্মুক্ত বক্ষদেশ প্রদর্শন করা কিছু অরুচিকর ফটোগ্রাফ ফেসবুকে খুব চালাচালি হচ্ছে। জয়ার ঝুলন্ত বক্ষদেশ” তার টোটাল বিউটিনেসকে নষ্ট করে দিয়েছে। সঙ্গত কারণে সেই অসুন্দর ছবিটি আমি পোষ্ট করলাম না রুচির জন্য হানিকারক হতে পারে বলে। জয়ার ছবির নিচে সমাজের দু’চারজন বকধার্মিক “ওয়াও” কমেন্ট করেছে। বোঝা যাচ্ছিল জয়ার ওই ফটোগ্রাফ ইভটিজারদের “হাত মারতে” উদ্বুদ্ধ করবে।
জয়ার সাম্প্রতিক কয়েকটি ফটোসেশান দেখে মনে হলো, নগ্নতার চুড়ান্ত লেভেলে চলে গেছেন তিনি। জয়া আকর্ষণীয়া সুন্দরী, তাকে দেখলে বোঝার উপায় নেই তিনি সেই কবেই পঞ্চাশ পেরিয়ে এসেছেন। তবে তিনি নিজেকে মেনটেইন করছেন সুন্দরভাবে।সর্বোপরি ভালো অভিনেত্রী। এপার ওপার দুইবাংলায় তার কদর আছে। কিন্তু নিজের বক্ষদেশ উন্মুক্ত করে নন্দিত হওয়ার ভুল কৌশলটা অ্যাপ্লাই না করা ভালো।
সেলিব্রেটিদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষের আগ্রহ কৌতূহল একটু বেশি থাকে। জয়া আহসানের ভক্তরা তার বক্ষদেশ উন্মুক্ত পিঠ নিতম্ব হাঁটুর উপরের দিকের সৌন্দর্য দেখে শিহরিত। কারো বাথরুমের শিৎকারের বস্তু এসব আধা ন্যু_ড ফটোগ্রাফস। জয়া এবং আজমেরি হক বাঁধনের মত এতবেশি শরী_র এক্সপোজ বাংলাদেশের আর কোনো নায়িকা বোধহয় করেননি। নিজের মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলতে বসেছেন জয়া, বাঁধন। চরিত্রের প্রয়োজনে খোলামেলা হওয়া আর ইচ্ছাকৃতভাবে শরীর খু_লে_মেলে ছবিতে পোজ দেয়ার বিনিময়ে পাওয়া জনপ্রিয়তার আয়ূ বেশিদিন থাকেনা।