Tuesday , May 21 2024
Breaking News
Home / Countrywide / বিয়ের কাজী ছাড়া আর কেউ নেই, মুশতাক নিজে বাঁচতে তিশাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে

বিয়ের কাজী ছাড়া আর কেউ নেই, মুশতাক নিজে বাঁচতে তিশাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত-সমালোচিত জুটি মোশতাক-তিশা। অসম বিয়ের কারণে দেশজুড়ে আলোচনায় আসেন তারা। এবার এই জুটির বিয়ে নিয়ে প্রথমবারের মতো মিডিয়ার সামনে এলেন তিশার মা। মেয়ের জন্য কাঁদতে কাঁদতে তিনি বলেন, মোশতাক আহমেদ ব্ল্যাকমেইল করে আমার মেয়েকে বিয়ে করেছেন। মোশতাক তিশাকে জিম্মি করে কাবিননামায় স্বাক্ষর করেন।

গত ১৮ ফেব্রুয়ারি তিশার বাবা সাইফুল ইসলাম ডিবি কার্যালয়ে এসে তাদের বিয়ের কথা বলেন। পরদিন ক্যামেরার সামনে এলেন তিশার মা।

তিনি বলেন, তিশার নানান স্মৃতি মনে পড়লে কান্না পায়। তার জামা, পড়ার টেবিল দেখে আমার কান্না আসে। সে সব সময় হাসে কিন্তু এখন তিশার মুখে হাসি নেই। ভিডিওটি দেখলেই দেখতে পাবেন।

তিশার মা বলেন, আমার মেয়েকে একবার ফোন করেছিলাম। তখন মোশতাক কথা বলতে দেননি। তিনি বলেন, আমরা মেনে নিলেই মেয়েটির সঙ্গে কথা বলা যাবে। অন্যথায় না।

খন্দকার দাবি করেন, মোশতাক তিশাকে ব্ল্যাকমেইল করেছেন এবং মোশতাক তাকে জিম্মি করে কাবিননামায় স্বাক্ষর করেছেন। বিয়ের অনুষ্ঠান ছাড়া আর কেউ নেই। এখন তিশাকে বাঁচার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন মোশতাক। তিশা এখন যা বলছেন সবই শিক্ষকতা নিয়ে। মোশতাক ভালো করেই জানে তিশা একবার মুখ খুললেই তার সর্বনাশ অনিবার্য।

তিনি বলেন, আমার মেয়ে খুবই ভীরু ও সহজ-সরল। সে আমাদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছে কিন্তু মোশতাক তার সাথে যোগাযোগ করতে দিচ্ছে না। তাকে যেভাবে নেতৃত্ব দেয়া হচ্ছে সেভাবে তাকে নেতৃত্ব দেয়া হচ্ছে।

তিশার মা বলেন, আমি মোশতাকের বিচার দাবি করছি, তার শাস্তি চাই। মোশতাক আমার মেয়েকে জিম্মি করে কাবিননামায় স্বাক্ষর করতে বললে মোশতাক তার ছবির ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। সেই সঙ্গে টিসি দিয়ে স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেন। তিনি বলেন আমি গভর্নিং বডির সদস্য; প্রিন্সিপ্যাল আমার খুব কাছের, আপনি জানেন। বাধ্য হয়ে তিশা স্বাক্ষর করেন।

About Zahid Hasan

Check Also

সরকারি লোগো লাগানো গাড়িতে ৭ লাখ ইয়াবা

সড়ক ও নগর বিভাগের লোগো সম্বলিত একটি বিলাসবহুল (এসইউভি) পাজেরো গাড়ি টেকনাফ হয়ে মেরিন ড্রাইভ …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *