সরকারের দূর্নীতির ও টাকা পাচারের ধারাবাহিকতায় দেশের সমগ্র ব্যাংক ব্যবস্থা সংকটের মুখ পড়েছে।যার প্রভাব পড়েছে নিম্ন শ্রেণীর মানুষ উপর।দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধিতে দিশেহারা সাধারন মানুষ অথচ সরকারের এমপির-মন্ত্রীরা দেশের উন্নয়নের গান শুনাচ্ছে।বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন বিশিষ্ট সাংবাদিক গোলাম মোর্তজা হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
যারা বলেন,বাংলাদেশ ব্যাংকে না গিয়েও সাংবাদিকরা তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন।ইঙ্গিত করেন,অন্যান্য দেশে সাংবাদিকরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে না গিয়েই তো তথ্য সংগ্রহ করেন।
যারা ইনিয়ে বিনিয়ে ‘বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা’র পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন,তাদের কাছে তিনটি প্রশ্ন:
১. পৃথিবীর কোন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মহাব্যাবস্থাপকের নাম তদন্তে এসেছে যে, ‘রিজার্ভ চুরির আলামত ধ্বংস করেছেন’।
২. ‘রিজার্ভ চুরির আলামত ধ্বংসে’র অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তাকে পদন্নতি দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র করা হয়েছে?
৩. ‘রিজার্ভ চুরির আলামত ধ্বংসে’ অভিযুক্ত মুখপাত্রের থেকে পাস নিয়ে, তার থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে,পৃথিবীর কোন দেশের কেল্দ্রীয় ব্যাংক এমন নিয়মে চলে?